Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ অক্টোবর ২০২৩

“গ্রাম সংগঠন ও ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পল্লী এলাকার জনগনের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন” বিষয়ক প্রায়োগিক গবেষণা প্রকল্প

প্রকল্পের/প্রায়োগিক গবেষণার শিরোনাম : “গ্রাম সংগঠন ও ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পল্লী এলাকার জনগনের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন” বিষয়ক প্রায়োগিক গবেষণা প্রকল্প  

 

উদ্যোগী মন্ত্রণালয়/বিভাগ

পল্লী ‍উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ 

বাস্তবায়নকারী সংস্থা

বার্ড

বাস্তবায়নকাল

জুলাই ২০১৯ - জুন ২০২৪

বাজেট

১২ লক্ষ (২০২৩-২৪)

অর্থায়নের ধরণ ও উৎস

বার্ডের রাজস্ব খাত

প্রকল্প পরিচালক/পরিচালকবৃন্দের নাম ও পদবী

জনাব আবদুল্লাহ আল মামুন, প্রকল্প পরিচালক

জনাব মোঃ ওবায়দুল্লাহ সরদার, সহকারী প্রকল্প পরিচালক

 

প্রকল্পের/প্রায়োগিক গবেষণার পটভূমি :     

বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড), পল্লী উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশে ও বিদেশে সুপরিচিত। প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও প্রায়োগিক গবেষণাধর্মী প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে পল্লীর জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৫৯ সাল থেকে কাজ করে আসছে। এ প্রতিষ্ঠানটির অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো পল্লীর জনগণের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন বিষয়ক গবেষণা ও প্রায়োগিক গবেষণা পরিচালনা এবং গবেষণালব্ধ জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা জাতীয় পর্যায়ে প্রয়োগের জন্য সরকারের কাছে তুলে ধরা। এরই অংশ হিসেবে বার্ড পল্লী উন্নয়নের ক্ষেত্রে অনেকগুলো সফল মডেলের উদ্ভাবক। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পল্লী উন্নয়নে কুমিল্লা পদ্ধতি। কুমিল্লা পদ্ধতির উল্লেখযোগ্য কর্মসুচির মধ্যে রয়েছে পল্লী পূর্ত কর্মসুচি, দ্বিস্তর বিশিষ্ট সমবায়, থানা (বর্তমানে উপজেলা) প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন কেন্দ্র এবং থানা (বর্তমানে উপজেলা) সেচ কর্মসুচি। পরবর্তিতে বার্ড সার্বিক উন্নয়ন কর্মসুচি (সিভিডিপি) মডেল উদ্ভাবন করেছে যা বর্তমানে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের আওতাধীন বার্ড সহ আরও তিনটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সরকার বাস্তবায়ন করছে। পল্লী উন্নয়নে কুমিল্লা পদ্ধতি এবং সিভিডিপি মডেলে গ্রাম সংগঠনের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে উল্লেখ রয়েছে যেখানে গ্রামের উন্নয়ন কর্মকান্ডে স্থানীয় সরকার বিশেষ করে ইউনিয়ন পরিষদ এর ভূমিকাকে তেমনভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়নি। কিন্তু গ্রাম পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদ পল্লীর জনগনের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। গ্রাম সংগঠনের কর্মকান্ডের সাথে ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকান্ডের যোগসুত্র তৈরী করে কিভাবে পল্লী এলাকার সর্বস্তরের জনগনের জীবনমান উন্নয়ন করা যায় তারই গুরুত্ব অনুধাবন করে এই প্রায়োগিক গবেষণা প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

 

প্রকল্পের/প্রায়োগকি গবষেণার মূল উদ্দশ্যে :

এই প্রকল্পের সাধারণ উদ্দেশ্য হলো গ্রামের মানুষকে সংগঠিত করে ইউনিয়ন পরিষদ এর সরাসরি তত্বাবধানে আয়বৃদ্ধিমুলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন করা।

 

 

প্রকল্পের বিশেষ উদ্দেশ্যগুলো হলোঃ

ক)  পল্লীর দরিদ্র জনগনকে সংগঠিত করা যাতে তারা নিজেদের পছন্দমত আয়বৃদ্ধিমুলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত হতে পারে।

খ)  গ্রামীণ সংগঠনের সাথে স্থানীয় সরকার বিশেষ করে ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন কর্মকান্ডের যোগসুত্র তৈরী করা এবং গ্রামের সাংগঠনিক কর্মকান্ডে ইউনিয়ন পরিষদকে সম্পৃক্ত করা।

গ)  গ্রামের মানুষের চাহিদার ভিত্তিতে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও গ্রামের জনগনের সক্ষমতা উন্নয়নে সহায়তা করা।

 

প্রকল্পরে/প্রায়োগকি গবেষণার মূল কম্পোনন্টেসমূহ :

ক)  সংগঠন সৃজন ও মূলধন সৃষ্টি

খ)   প্রকল্পের ভিত্তি জরিপ পরিচালনা ও তথ্যবই প্রণয়ন

গ)   ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভার আয়োজন

ঘ)   “আমার গ্রাম আমার শহর” কর্মসূচী বাস্তবায়নের পরিকল্পনা গ্রহন ও বাস্তবায়ন

 

প্রকল্প এলাকা

প্রকল্পটি কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলার ৪ নং দক্ষিন খোসবাস ইউনিয়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

 

গ্রামীন উন্নয়নে প্রকল্পরে/প্রায়োগকি গবেষণা র্কাযক্রমরে প্রভাব ও গুরুত্ব :

বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকারমূলক কর্মসূচির একটি হলো “আমার গ্রাম আমার শহর”- এর যুগোপযোগী ও সফল বাস্তবায়ন অর্থাৎ দেশের সর্বস্তরের জনগণ যাতে সমান সুযোগ গ্রহণ করতে পারে সেজন্য শহরের সুবিধাগুলো গ্রামে পৌঁছে দেয়াই “আমার গ্রাম আমার শহর” কর্মসূচির প্রধান লক্ষ্য। তবে এ ক্ষেত্রে গ্রামে প্রচলিত ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও বিদ্যমান পরিবেশের কোন পরিবর্তন করা যাবে না। গ্রামের জনগণের চাহিদার কথা বিবেচনায় এনে সেবা সরবরাহ করা হলে গ্রামের মানুষ শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। এতে শহরের পরিবেশ ভাল হবে এবং শহরের সুবিধা গ্রামে পৌঁছানো হলে গ্রামের মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে এবং গ্রামের জনগণ স্থায়ীভাবে নিজেদের আয়বৃদ্ধিমূলক কর্মকান্ডে আত্মনিয়োগ করে দেশের সার্বিক উন্নয়ন অবদান রাখতে পারবে। গ্রামের জনগণই বুঝতে পারবেন তাদের জন্য শহরের কি সুবিধা প্রয়োজন। তাই গ্রামের সাধারণ জনগণ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে প্রতিটি ওয়ার্ডে “আমার গ্রাম আমার শহর” কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য ওয়ার্ড ভিত্তিক এবং সামগ্রিকভাবে ইউনিয়ন পরিষদের জন্য পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। এই পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্প থেকে কারিগরী সহায়তা এবং উপজেলা পরিষদের সাথে সমন্বয় করে কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হবে। তাছাড়া, সরকারের পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ওর্য়াড ভিত্তিক পরিকল্পনা প্রনয়ন করা হয়েছে যার ফলে টেকসই উন্নয়ন তরান্বিত করার উপায় নির্ধারণ করা যাবে।


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon